সূরা আর রহমান, আয়াত ১৭-১৮
সূরা আর রহমান, আয়াত ১৭-১৮
ঘড়িতে সময়, রাত ২ টা বেজে,৫৪ মিনিট,ইবনে জহিরুল হক তখন সূরা আর রাহমান নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে,পড়ার এক পর্যায়ে খুব গভীর মনযোগ দিয়ে পড়া শুরু করলো,Surah ar-Rahman,Verses 17-18
رَبُّ الْمَشْرِقَيْنِ وَرَبُّ الْمَغْرِبَيْنِ
فَبِأيِّ آلَآء رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
17. The Lord of the two east and the Lord of the two west.
18. Then which of the Blessings of your Lord will you both [jinn and men] deny?
18. Then which of the Blessings of your Lord will you both [jinn and men] deny?
১৭। তিনিই দুই সূর্যদয় ও দুই সূর্যাস্তের নিয়ন্ত্রক
১৮। সুতরাং তোমরা তোমাদের রবের কোন অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?
সে পড়ছে আর চোখ দিয়ে পানি বেয়ে গাল গরিয়ে পরছে...
এই ভেবে যে, কতইনা বিজ্ঞানময় কোরআন আমাদের উপর নাযিল হয়েছে, আর আমরা এটি ছুয়েও দেখিনা।এবার সে আমার দিকে তাকিয়ে বলতে লাগলো ২৪ ঘন্টায় আমরা আমাদের পৃথিবীতে দুইবার সূর্যদ্য় ও সূর্যাস্ত দেখতে পাই।
আমাদের এখানে যখন সূর্যদয় , আমেরিকায় তখন সূর্যাস্ত।
আমেরিকায় যখন সূর্যদয় , তখনআমাদের এখানে সূর্যাস্ত।
সারে ১৪০০ বছর আগে এই কথা কার দ্বারা বলা সম্ভব??
আমাদের এখানে যখন সূর্যদয় , আমেরিকায় তখন সূর্যাস্ত।
আমেরিকায় যখন সূর্যদয় , তখনআমাদের এখানে সূর্যাস্ত।
সারে ১৪০০ বছর আগে এই কথা কার দ্বারা বলা সম্ভব??
সুবহানাল্লাহ। কতইনা বিজ্ঞানময় কোরআন । যত পড়ি ততই মুগ্ধ হই।
আমি শুধু তার কথাগুলু অবাক হয়ে শুনছিলাম। আর দেখছিলাম, আল্লাহর ভয়ে একজন মানুষের চোখ দিয়ে কিভাবে পানি ঝরতে পারে। সে বলেই যাচ্ছে,
আমি শুধু তার কথাগুলু অবাক হয়ে শুনছিলাম। আর দেখছিলাম, আল্লাহর ভয়ে একজন মানুষের চোখ দিয়ে কিভাবে পানি ঝরতে পারে। সে বলেই যাচ্ছে,
-আমরা যদি শুধু কোরআনের নাযিলকৃত প্রথম আয়াত 'ইকরা বিসমী রাব্বীকাল্লাযী খালাক'= পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, এই আয়াতটিকেও মেনে চলতে পারতাম, তাহলে হয়ত, সমস্ত অশ্লীলতা, মূর্খতা,অজ্ঞতা দূর হতো। দূর হতো অন্ধকার।
তার এই সমস্ত কথা শুনতে শুনতে ফজরের আযান শুরু হয়েছে...আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার।
সে আমাকে নিয়ে মসজিদের দিকে রওনা হয়ে বলতে লাগলো " আল্লাহ তাদের আপনি হেদায়াত দিন, যারা এত নিদর্শন থাকা সত্বেও আপনাকে স্বীকার করেনা।"
-------সোহানুর রহমান
-------সোহানুর রহমান
No comments