জি, আর মামলা (Non-G.R Case) এবং সি, আর মামলা (C.R Case) এর মধ্যে পার্থক্যঃ
জি, আর মামলা (Non-G.R Case) এবং সি, আর মামলা (C.R Case) এর মধ্যে পার্থক্যঃ
• ১) ফরিয়াদি যখন এজাহারের মাধ্যমে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট মামলা রুজু করে তখন এ সকল মামলাকে জি,আর মামলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ফৌজদারি কার্যবিধির 154 ধারায় এজাহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।
• ২) অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির 4(h) ধারায় নালিশের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। নালিশ হল ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর কোন অপরাধ সম্পর্কে ব্যাবস্তা গ্রহণের জন্য লিখিত অভিযোগ পত্র।
• ৩) জি,আর মামলা দায়ের করতে হয় থানায় আর সি,আর মামলা দায়ের করতে হয় ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে।
• ৪) জি,আর মামলা দায়ের করার সময় দায়ের কারী কোন শপথ বাক্য পাট করতে হয়না। অন্যদিকে সি,আর মামলা দায়ের করার সময় ফরিয়াদি যা বলবে সত্য বলবে, কোন মিথ্যা বলবে না এই মর্মে শপথ বাক্য পাট করতে হয়।
• ৫) জি,আর মামলা দায়েরের পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এজাহারের ভিত্তিতে অপরাধ সম্পর্কে তদন্তে অগ্রসর হয়ে অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেন। অন্যদিকে সি,আর মামলা দায়েরের পর ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধ আমলে নিয়ে গেরপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন বা তদন্ত করার জন্য তিনি নিজে বা অন্য কাউকে নির্দেশ দিতে পারেন।
• ৬)জি,আর মামলার ক্ষেত্রে তদন্তে আসামীর বিরুদ্দে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমান না পেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা ফাইনাল রিপোর্ট প্রদান করতে পারেন। অন্যদিকে নালিশের ক্ষেত্রে আসামীর বিরুদ্দে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমান না পেলে আসামীকে অব্যাহতি বা খালাস প্রদান করা হয়।
• ৭) জি,আর মামলা শুধু আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে দায়ের করা হয়। অন্যদিকে সি,আর মামলা আমলযোগ্য বা আমল-অযোগ্য উভয় প্রকার মামলার ক্ষেত্রে দায়ের করা যায়।
• ২) অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির 4(h) ধারায় নালিশের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। নালিশ হল ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর কোন অপরাধ সম্পর্কে ব্যাবস্তা গ্রহণের জন্য লিখিত অভিযোগ পত্র।
• ৩) জি,আর মামলা দায়ের করতে হয় থানায় আর সি,আর মামলা দায়ের করতে হয় ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে।
• ৪) জি,আর মামলা দায়ের করার সময় দায়ের কারী কোন শপথ বাক্য পাট করতে হয়না। অন্যদিকে সি,আর মামলা দায়ের করার সময় ফরিয়াদি যা বলবে সত্য বলবে, কোন মিথ্যা বলবে না এই মর্মে শপথ বাক্য পাট করতে হয়।
• ৫) জি,আর মামলা দায়েরের পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এজাহারের ভিত্তিতে অপরাধ সম্পর্কে তদন্তে অগ্রসর হয়ে অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেন। অন্যদিকে সি,আর মামলা দায়েরের পর ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধ আমলে নিয়ে গেরপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন বা তদন্ত করার জন্য তিনি নিজে বা অন্য কাউকে নির্দেশ দিতে পারেন।
• ৬)জি,আর মামলার ক্ষেত্রে তদন্তে আসামীর বিরুদ্দে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমান না পেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা ফাইনাল রিপোর্ট প্রদান করতে পারেন। অন্যদিকে নালিশের ক্ষেত্রে আসামীর বিরুদ্দে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমান না পেলে আসামীকে অব্যাহতি বা খালাস প্রদান করা হয়।
• ৭) জি,আর মামলা শুধু আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে দায়ের করা হয়। অন্যদিকে সি,আর মামলা আমলযোগ্য বা আমল-অযোগ্য উভয় প্রকার মামলার ক্ষেত্রে দায়ের করা যায়।
No comments